Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৪ এপ্রিল ২০২৪

দর্শনীয় স্থানসমূহ

ক্র: নং

পর্যটন স্পটের নাম ও বিবরণ

যোগাযোগ ব্যবস্থা  আবাসন ব্যবস্থা
০১

জাতির পিতার সমাধিস্থল

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার (বর্তমানে জেলা) টুঙ্গিপাড়া গ্রামে (বর্তমানে থানা) ১৯২০ সালের ১৭ই মার্চে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতা শেখ লুৎফর রহমান ও মাতা মোসাঃ সাহারা খাতুন। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট সেনা অভ্যুত্থানে শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হয়। অতঃপর গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় পারিবারিক কবরস্থানে বাবা ও মার পাশে তাঁকে সমাহিত করা হয়। বঙ্গবন্ধুর কবর এবং তাঁর বাবা ও মায়ের কবর নিয়ে গড়ে উঠেছে গোলাকার গম্বুজ বিশিষ্ঠ সমাধিসৌধ। যা লাল সিরামিক ইট আর সাদা মারবেল পাথর দিয়ে নির্মিত। এ সমাধিসৌধের কারুকাজে ফুটে উঠেছে বেদনার চিহ্ন। উপরে থাকা কারুকাজে কাঁচের ভিতর দিয়ে আলো ছড়িয়ে পড়ে সমাধির ভিতর। চারদিকে কালো ও সাদা পাথর দিয়ে বঙ্গবন্ধুর কবর বাধানো এবং উপরের অংশ ফাঁকা। যা গোপালগঞ্জ শহর থেকে অনুমান ৩০ কিঃ মিঃ দুরে অবস্থিত।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর সমাধি স্কুল সর্বমোট ৩৮ একর জমি নিয়ে সমাধি স্থলের এরিয়া। বঙ্গবন্ধুর সমাধি স্থল ২০০১ সালে Architect of the Year Award (AYA) পুরস্কার লাভ করেন। সর্বমোট ২২২৮ বর্গমিটারের সমাধি স্থলের মধ্যে রয়েছে ৩৯২ বর্গমিটারের সমাধি স্থল। স্থাপত্য নকশা অনুযায়ী জাদুঘরের অনন্য এই নকশায় জাদুঘরটি দুই ভাগে বিভক্ত-কোর্ট স্পিরিচুয়াল এবং পাবলিক কোর্ট। সংযম এবং পবিত্রতা বজায় রাখার জন্য মূল কবরস্থান, বঙ্গবন্ধু ভবন জাদুঘর, প্রশাসনিক ভবন, লাউঞ্জ এবং ঝরনা কোর্ট স্পিরিচুয়াল এবং অন্যান্য স্থাপনা পাবলিক কোর্টে অবস্থিত। সমাধি স্থলের চারপার্শ্বে ০৩ (তিন) টি গেইট আছে।

দর্শনার্থীর আগমন ও নির্গমনের সময় এবং কোন সময়ে বেশি পর্যটক সমবেত হয়ঃ- সমাধিস্থলটি জনগণের জন্য উন্মুক্ত থাকে সকাল ০৯ টা থেকে বিকাল ০৫ টা পর্যন্ত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সাধিস্থলে রাষ্ট্রের ভিভিআইপি, ভিআইপিসহ সরকারি, বেসরকারি অফিস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কর্মচারী এবং রাজনৈতিক, অরাজনৈতিক সকল স্তরের জনসাধারন। বিদেশি রাষ্ট্র প্রধান, কুটনৈতিক এবং ভ্রমণ পিয়াসু বিভিন্ন দেশের নাগরিকগণ আসেন।

   
০২

শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্ক, টুঙ্গিপাড়া

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেল ১৯৬৪ সালের ১৮ই অক্টোবর ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নং বাসায় বঙ্গবন্ধু ভবনে জন্ম গ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট সেনা অভ্যুত্থানে শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যার সময় তাকেঁও নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। তাঁরই স্মরণে শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্ক, টুঙ্গিপাড়া নামে একটি পারিবারিক বিনোদন কেন্দ্র স্থাপিত হয়। যা মধুমতি নদীর তীরে চমৎকার প্রাকৃতিক পরিবেশে সব বয়সী মানুষকে সমান ভাবে আকৃষ্ট করে। তাই প্রতিদিনই অসংখ্য দর্শনার্থীর পদচারনায় মুখরিত হয়ে উঠে। যার আয়তন ০৫ একর। পার্ক সংলগ্ন সংলগ্ন সুযোগ সুবিধা নামক স্থাপনা রয়েছে যার মধ্যে গাড়ি পার্কিং পিকনিক ও বিশ্রাম করার সুবিধাদি রয়েছে। যা গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া থানার পাটগাতী বাস্ট্যান্ড থেকে ০১ কিঃ মিঃ দূরত্বে অবস্থিত।

পার্কে প্রবেশ মূল্য ২০ (বিশ) টাকা এবং বিভিন্ন রাইডের জন্য ৩০ (ত্রিশ) টাকার টিকিটের ব্যবস্থা রয়েছে।

 শেখ রাসেল পোর শিশু পার্ক টুঙ্গিপাড়া প্রতিদিন সকাল ০৯ টা হতে সন্ধ্যা ০৭ টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। দর্শনার্থীগণ সকাল হতে সন্ধ্যা পর্যন্ত যে কোন সময় আসা-যাওয়া করতে পারে। শীতকালীন সময়ে দর্শনার্থীদের বেশী আগমন ঘটে তবে পদ্মাসেতু চালু হওয়ার পর দেশের বিভিন্ন এলাকা হতে দর্শনার্থী বেশী আসছেন। মুসলমান ও হিন্দুধর্মের বিভিন্ন পর্বের
সময়ও পর্যটকদের আগমন বেশী হয়ে থাকে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সমাধিতে আসা দর্শনার্থীরাও উক্ত পার্কের সংলগ্ন সুযোগ সুবিধা নামক স্থাপনায় গাড়ি পাকিং করে, অনেকে পিকনিক করে, আবার অনেকে বিশ্রাম করে থাকেন। এই সুবাধে শিশু পার্কে দর্শনার্থীদের চাপ বৃদ্ধি পায়।শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্ক, টুঙ্গিপাড়ায় প্রবেশের সরু রাস্তার দুইধারে অনেক গুলো ছোট ছোট খাবার হোটেল, চা-কপি, আগরবাতি, ফুলদানী, মুদিদোকান, ফুসকা- চটপটি, রকমারী খেলনা দোকান ও ভাসমান ডাব বিক্রেতাসহ অন্যান্য দোকান রয়েছে।

শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্ক, টুঙ্গিপাড়ায় ১৪ টির ও বেশি বিভিন্ন আকর্ষণীয় রাইড রয়েছে এদের মধ্যে মেরীগো রাউনাড, ওয়ান্ডার হুইল, মাল্টি স্লাইড, প্যাডেল বোর্ট, স্প্রীং কার, দোলনা ও ফ্লাইবার

   
০৩

শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্ক, গোপালগঞ্জ

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেল ১৯৬৪ সালের ১৮ই অক্টোবর ঢাকার ধানমন্ডি ৩২ নং বাসায় বঙ্গবন্ধু ভবনে জন্ম গ্রহণ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট সেনা অভ্যুত্থানে শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যার সময় তাকেঁও নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। তাঁরই স্মরণে শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্ক, গোপালগঞ্জ নামে একটি পারিবারিক বিনোদন কেন্দ্র স্থাপিত হয়। চমৎকার প্রাকৃতিক পরিবেশে সব বয়সী মানুষকে সমান ভাবে আকৃষ্ট করে। তাই প্রতিদিনই অসংখ্য দর্শনার্থীর পদচারনায় মূখরিত হয়ে উঠে। যা গোপালগঞ্জ শহরের প্রানকেন্দ্রে অবস্থিত।

পার্কে প্রবেশ মূল্য ১০ (দশ) টাকা এবং বিভিন্ন রাইডের জন্য ২০ (বিশ) টাকার টিকিটের ব্যবস্থা রয়েছে।

শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্ক গোপালগঞ্জে প্রতিদিন সকাল ০৯ টা হতে সন্ধ্যা ০৭ টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। দর্শনার্থীগণ সকাল হতে সন্ধ্যা পর্যন্ত যে কোন সময় আসা-যাওয়া করতে পারে। শীতকালীন সময়ে দর্শনার্থীদের বেশী আগমন ঘটে তবে পদ্মাসেতু চালু হওয়ার পর দেশের বিভিন্ন এলাকা হতে দর্শনার্থী বেশী আসছেন। মুসলমান ও হিন্দুধর্মের বিভিন্ন পর্বের সময়ও পর্যটকদের আগমন বেশী হয়ে থাকে। শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্ক, গোপালগঞ্জে প্রবেশের সরু রাস্তার দুইধারে অনেক গুলো ছোট ছোট খাবার হোটেল, চা-কপি, আগরবাতি, ফুলদানী, মুদিদোকান, ফুসকা- চটপটি, রকমারী খেলনা দোকান ও ভাসমান ডাব বিক্রেতাসহ অন্যান্য দোকান রয়েছে।

শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্ক, গোপালগঞ্জে শিশুদের বিনোদনের বিভিন্ন আকর্ষণীয় উপকরণ রয়েছে।

   

 


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon